একসঙ্গে তৈরি হয়েছে ৬ টি সাইক্লোন! কোথায় প্রভাব পড়বে?

ঘূর্ণিঝড় বা সাইক্লোন যে কোন‌ও জায়গায় আছড়ে পড়লেই সেই জায়গাকে চোখের নিমেষে তছনছ করে দেয়। আমাদের এই বাংলার বুকেও বারবার বিভিন্ন সময় আছড়ে পড়েছে ঘূর্ণিঝড়। যার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ভাষায় বর্ণনা করা সম্ভব নয়।

বাংলা, ওড়িশা, মুম্বাই, বাংলাদেশ সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ের মুখোমুখি হয়েছে। ‌ আর এবার একসঙ্গে আছড়ে পড়তে চলেছে ছটি সাইক্লোন। ওই সমস্ত সাইক্লোন ঘুরপাক খাচ্ছে দক্ষিণ গোলার্ধে। তার মধ্যে তিনটি সাইক্লোন তৈরি হয়েছে ভারত মহাসাগরে এবং তিনটি প্রশান্ত মহাসাগরে।

READ MORE:  ‘আমরা ভারতীয় হিন্দু, মুসলিমরা আরবের!’ IAS নিয়াজ খানের মন্তব্যে দেশজুড়ে শোরগোল

যার ফলে তৈরি হচ্ছে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের। উত্তর নিউজিল্যান্ড, উত্তর পূর্ব অস্ট্রেলিয়া, মোজাম্বিক ও মাদাগাস্কার উপকূলে‌ প্রভাব পড়েছে এই ঘূর্ণিঝড়ের। উল্লেখ্য, গত ২২শে ফেব্রুয়ারি সাইক্লোন ‘রে’ তৈরি হয়েছিল দক্ষিণ পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরের ফিজির কাছাকাছি। সেই সময় এই ঝড়ের গতিবেগ ছিল ঘন্টায় ১০০ কিমি।

গত ২১শে ফেব্রুয়ারি সাইক্লোন হোন্দে তৈরী হয় ভারত মহাসাগরে। এর প্রভাব পড়ে মাদাগাস্কারে।‌ কয়েক হাজার মানুষকে সেই অঞ্চল থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
এরপর ২৩শে ফেব্রুয়ারি ভারত মহাসাগরে তৈরি হয় সাইক্লোন বিনাকা। এটি অস্ট্রেলিয়ার দিকে চলে যায়।

READ MORE:  মাওবাদীদের হাত থেকে ছাড়া পেল ছত্রিশগড়ে অপহৃত সিআরপিএফ কোবরা রাকেশ্বর

উল্লেখ্য, এরপর সাইক্লোন সেরু তৈরি হয় গত ২৪ ফেব্রুয়ারি। এটি তৈরি হয়েছিল সলোমন দ্বীপের উপরে। সাইক্লোন আলফ্রেড‌ও তৈরি হয় গত ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রশান্ত মহাসাগরে। উল্লেখ্য, এই ঘটনার আগে ১৯৭৪ সালে প্রশান্ত মহাসাগরে এরকমই একসঙ্গে ৬টি ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়েছিল।

 

Scroll to Top