কলিযুগের অন্ত! ৫ বছরের মধ্যে মহাপ্রলয়, ৭ দিন অন্ধকারে ঢাকবে পৃথিবী, ভয়ঙ্কর ভবিষ্যদ্বাণী
ইন্ডিয়া হুড ডেস্কঃ ভবিষ্যৎ কে দেখেছে! উত্তরটা হবে, কেউই না। ভবিষ্যৎ অজানা বলেই ভবিষ্যৎ নিয়ে এত কৌতূহল সকলের। তবে ভবিষ্যৎ না দেখলেও ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলে ও লিখে গেছেন তাদের উচ্চমার্গের দর্শন দিয়ে, যেগুলি কখনো কখনও সত্যি প্রমাণিত হয়েছে এবং হচ্ছে। ১৬০০ সালের সময়কালে সাধক অচ্যুতানন্দদাস ‘ভবিষ্যমালিকা’ নামে একটি বই লিখেছিলেন, যা কলিযুগের শেষ এবং বিশ্বের ধ্বংসের ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল।
এই বইয়ে ভারত সম্পর্কে অনেক ভবিষ্যদ্বাণীও করা হয়েছে। আপনি জানলে অবাক হবেন যে প্রাচীনকালে লেখা এই বইয়ে জগন্নাথ মন্দির সম্পর্কিত অনেক ভবিষ্যদ্বাণী ইতিমধ্যে মিলে গেছে। যেমন, ত্রিদেবের কাপড় পুড়ে যাওয়া, প্রাচীন গাছের পতন ইত্যাদি। জগন্নাথ পুরীর মন্দিরের ভবিষ্যদ্বাণী ছাড়াও আরও কিছু ভবিষ্যদ্বাণী রয়েছে যা কলিযুগের চূড়ান্ত পর্বের কথা বলে। তাহলে চলুন, ‘ভবিষ্যৎমালিকা’র কয়েকটি ভবিষ্যদ্বাণী সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
অচ্যুতানন্দদাসের এই বইয়ে লেখা হয়েছে যে দিন দিন পৃথিবীর অনেক দেশের মধ্যে নানা কারণে বিবাদ বৃদ্ধি পাবে। যে কারণে অনেক দেশে গৃহযুদ্ধ শুরু হবে। সেই থেকে একদিন বিশ্বে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে। আর এই যুদ্ধে বিষাক্ত পোকামাকড়ের কামড়ে অনেল মানুষ মারা যাবে। এত প্রভাবে বিশ্বের জনসংখ্যা কমে দাঁড়াবে মাত্র ৬৪ কোটিতে।
ভবিষ্যৎমালিকা বইয়ে এই ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে যে, একটা সময় আকাশে একজোড়া সূর্য আবির্ভূত হবে। আর এটি যেদিন ঘটবে, সেদিন বুঝে নিতে হবে যে কলিযুগ সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে।জানলে অবাক হবেন যে কয়েক বছর আগে কলম্বিয়ার একটি গ্রামে দুটি সূর্যোদয়ের দৃশ্য দেখা গিয়েছিল। তবে এই ঘটনা নিয়ে অনেক বিতর্ক ছিল। অনেকে বলেছিলেন যে এটি একটি ধূমকেতু।
প্রাচীন এই বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে যে ভবিষ্যতে পৃথিবী ৩টি পর্যায় অতিক্রম করবে। প্রথম পর্ব হবে কলিযুগের শেষ। দ্বিতীয় পর্বটি হবে পৃথিবীর মহাধ্বংস এবং তৃতীয় পর্বটি হবে একটি নতুন যুগের সূচনা।
‘ভবিষ্যমালিকা’ বইতে বলা হয়েছে যে একটা সমন সময় আসবে, যখন পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে একসঙ্গে বড় বড় ভূমিকম্প হবে। এর ফলে পৃথিবীর অক্ষের পরিবর্তন শুরু হবে। এই ঘটনার পর পৃথিবীকে আর আগের অবস্থায় ফিরে পাওয়া যাবেনা।
‘ভবিষ্যমালিকা’য় এটাও ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে যে একটা সময় আসবে যখন চাষাবাদ বন্ধ হয়ে যাবে। জলের অভাবে এমনটা হতে পারে। চাষাবাদ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় পৃথিবীতে খাবারের ঘাটতি দেখা দেবে এবং মূল্যস্ফীতি দিন দিন বাড়বে।
‘ভবিষ্যমালিকা’ বইতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে ২০২২ থেকে ২০২৯ সালের মধ্যে এমন একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘটবে, যার কারণে পৃথিবীতে ৭ দিন অন্ধকার থাকবে। আর মহাপ্রলয়ের এই ঘটনাটি ২০২২ থেকে ২০২৯ সালের মধ্যে যেকোনও দিন ঘটতে পারে।
সহেলি মিত্র, কলকাতা: গরম অতীত, টানা ঝড় বৃষ্টির জেরে হুড়মুড়িয়ে নেমেছে বাংলার তাপমাত্রা। আপাতত স্বস্তিমূলক…
সৌভিক মুখার্জী, কলকাতা: আজ ২৯ এপ্রিল, মঙ্গলবার। আজকের রাশিফল (Ajker Rashifal) অনুযায়ী আপনার দিনটি কেমন…
ভোজপুরি সিনেমার জনপ্রিয় জুটি দিনেশ লাল যাদব ওরফে নিরহুয়া এবং আম্রপালি দুবে আবারও শিরোনামে। সম্প্রতি,…
সৌভিক মুখার্জী, কলকাতা: আজকাল চাকরির বাজারের যা অবস্থা, তাতে সবাই কর্মসংস্থানের জন্য নিজের ব্যবসা (Business…
বিক্রম ব্যানার্জী, কলকাতা: পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে শেষ ম্যাচে কলকাতা নাইট রাইডার্সের(KKR) পথের কাঁটা হয়েছিল বৃষ্টি। শ্রেয়স…
ভারতের বয়স্ক নাগরিকদের জন্য সুখবর! ভারতীয় রেলওয়ে তাদের রেল ভাড়ায় ৫০% পর্যন্ত ছাড় পুনরায় চালু…
This website uses cookies.