ব্যাপক চাহিদা স্মার্টফোনের, দেশের ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্ট রফতানি ছুঁলো ২.৫ লক্ষ কোটি টাকা | First Time Smartphone India Electronics Exports

দেশের শীর্ষ ১০টি খাতের মধ্যে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল ইলেকট্রনিক্স শিল্প। চলতি অর্থবর্ষের প্রথম ১০ মাসেই ২.৫ লক্ষ কোটি টাকার ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্ট রফতানি হয়েছে, যা এই প্রথম। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জানুয়ারি পর্যন্ত ইলেকট্রনিক্স খাতের রফতানির সংখ্যা ইতিমধ্যে গত বছরের ২.৪১ লক্ষ কোটি টাকার সীমা ছাড়িয়ে গেছে।

ইলেকট্রিনিক্স খাতে সবথেকে বেশি চাহিদা স্মার্টফোনের, যার উপর ভর করে ইতিমধ্যে গত বছরের রেকর্ড ছাড়িয়ে গিয়েছে। বড় অবদান রেখেছে আইফোন নির্মাতা অ্যাপল। ইলেকট্রনিক্স রফতানিতে বর্তমানে প্রধান শ্রেণী স্মার্টফোন। গত অর্থবছরে ৫২% থেকে ২০২৫ অর্থবছরে এর অবদান ৬০% বৃদ্ধি হয়েছে।

READ MORE:  JIO-র সাশ্রয়ী প্ল্যানে পাবেন JioHotstar সাবস্ক্রিপশনসহ একগুচ্ছ সুবিধা!

চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে স্মার্টফোন রফতানি হয়েছে ১.৫৫ লক্ষ কোটি টাকার। জানুয়ারিতে সবথেকে বেশি স্মার্টফোন রফতানি হয়েছে। উক্ত মাসে রফতানি হওয়া স্মার্টফোনের অবদান ২৫,০০০ কোটি (৩ বিলিয়ন ডলার) টাকা, যার মধ্যে আইফোনের অবদান ১৬,৫০০ কোটি (২ বিলিয়ন ডলার)। স্মার্টফোনের নেতৃত্বে, এই মাসে ইলেকট্রনিক্স রফতানি ৮৫% বৃদ্ধি পেয়ে ৩৫,৪১৬ কোটি ডলারে পৌঁছেছে।

READ MORE:  Samsung বা Xiaomi নয়, দুনিয়াজুড়ে সবথেকে বেশি বিক্রি হচ্ছে এই স্মার্টফোন

মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এক বছর আগে এই ইলেকট্রনিক্স খাতের রফতানি ছিল ১৯,০৬৭.৬০ কোটি টাকা। এই বিপুল উত্থানের ফলস্বরূপ, ইলেকট্রনিক্স খাত এখন রফতানি শিল্পে তৃতীয় বৃহত্তম অবদানকারী। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পেট্রলিয়াম, যার রফতানি চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে ২৩.৬৬% হ্রাস পেয়েছে।

প্রসঙ্গত, ইলেকট্রনিক্স খাতের রফতানি বৃদ্ধির পিছনে অন্যতম কারণ হিসাবে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন কেন্দ্রের উৎপাদন-সংযুক্ত প্রণোদনা (PLI) প্রকল্প, যা স্মার্টফোনের রফতানি বৃদ্ধিতে একটি বড় ভূমিকা রেখেছে। এই প্রকল্পের অধীনে ভারতে ব্যবসা বাড়িয়েছে অ্যাপল এবং চীনের পর আইফোন উৎপাদনের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশে পরিণত হয়েছে ভারত।

READ MORE:  বারবার চার্জে বসানোর দিন শেষ! 8,000mAh ব্যাটারির স্মার্টফোন আনছে ওপ্পো, ওয়ানপ্লাস

Scroll to Top