World Destroy: বাঁচবে না কোনও প্রাণী, সব হবে শেষ! পৃথিবী ধ্বংসের দিনক্ষণ জানালেন NASA-র বিজ্ঞানীরা | Nasa Scientist Says When Earth Will Be Destroy
সৌভিক মুখার্জী, কলকাতা: এমন একটা সময় ছিল, যখন মানুষ প্রকৃতিতেই দিন কাটাতো। কিন্তু আজকের দিনে দাঁড়িয়ে যেন আমরা নিজেরাই নিজেদের ধ্বংসের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছি। দিন দিন বেড়ে চলেছে বিশ্ব উষ্ণায়ন। এমনকি প্রকৃতির ধ্বংসের কারণে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম, শহরের পর শহর, হারিয়ে যাচ্ছে প্রাণ।
এখন প্রশ্ন উঠছে, পৃথিবীর শেষ কবে (World Destroy)? এখনই না হলে একদিন তো শেষ হবেই, এতে সন্দেহ নেই। তবে সেই সময়কাল আমাদের থেকে ঠিক কতটা দূরে? এ নিয়ে চাঞ্চল্যকর একটি তথ্য সামনে এনেছেন নাসার বিজ্ঞানীরা।
সম্প্রতি নাসা এবং জাপানের তোহো ইউনিভার্সিটির একদল গবেষক যৌথভাবে গবেষণা চালায়। সুপার কম্পিউটার এবং নানারকম গাণিতিক মডেল ব্যবহার করে তারা হিসাব বের করেছে, পৃথিবীর হাতে আর কতটা সময় বাকি। তারা মনে করছে, আজ থেকে ১ বিলিয়ন বছর অর্থাৎ ১০০ কোটি বছর পর এই পৃথিবীতে আর কোনোরকম প্রাণের অস্তিত্ব থাকবে না।
গবেষকদের সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, পৃথিবীর জীবনের ইতি টানবে সুর্যই। ভবিষ্যতে সূর্যের উত্তাপ এতটাই বেড়ে যাবে যে, তা আশেপাশের গ্রহগুলোকে কার্যত পুড়িয়ে ছারখার করে দেবে। এমনকি আমাদের পৃথিবীকেও। সূত্র বলছে ৯৯৯,৯৯৯,৯৯৬ সালের পর পৃথিবীতে জীবনধারণ হয়ে উঠবে খুবই কঠিন এবং ১,০০০,০০২,০২১ সালের পর সম্পূর্ণভাবে জীবনধারণ বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
আর সূর্যের ব্যাস দিনের পর দিন বাড়তে থাকায় পৃথিবীতে তাপমাত্রা অস্বাভাবিক হারে বাড়বে। এর ফলে বাতাসের মান খারাপ হবে, বায়ুমণ্ডলে বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে এবং অক্সিজেনের পরিমাণ অনেকটাই কমে যাবে।
বিজ্ঞানীরা এও বলেছেন, মানুষের কর্মকাণ্ডের ফলেই ধ্বংস হচ্ছে প্রকৃতি। তবে তাদের মতে, ভবিষ্যতে প্রযুক্তির উন্নতির মাধ্যমে এই ধ্বংস ঠেকানো যেতে পারে। উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃত্রিম পরিবেশ সৃষ্টি করে মানুষের জীবন রক্ষা করা যেতে পারে। এমনকি অন্যান্য গ্রহে যেমন মঙ্গলেও জীবন সন্ধানের কাজ চলছে। অর্থাৎ, পৃথিবী একদিন শেষ হয়ে গেলেও বিকল্পভাবে মানুষ টিকে থাকতে পারে নয়া গ্রহে।
এই গবেষণা আমাদের জন্য যদিও এখনই ভয় ধরাচ্ছে না। কিন্তু আমাদের সচেতন হওয়া জরুরী। আমরা যদি এখন থেকেই পরিবেশ রক্ষায় সঠিক উদ্যোগ নিই, তাহলে হয়তো কিছুটা হলেও ধ্বংস আটকানো যেতে পারে। তবে একটা কথা শেষমেশ থেকেই যাচ্ছে, পৃথিবীর শেষের পথ এভাবে এগোবে কিনা, তা নির্ভর করছে আমাদের উপর।
সহেলি মিত্র, কলকাতা: বাংলায় টানা ঝড়-বৃষ্টির জন্য তাপপ্রবাহ থেকে স্বস্তি পেয়েছেন বাংলার মানুষ। আলিপুর আবহাওয়া…
বর্তমানে স্মার্টফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে। কল করার পাশাপাশি বিভিন্ন কাজে…
সৌভিক মুখার্জী, কলকাতা: আজ ১৯শে এপ্রিল, শনিবার। আজকের রাশিফল (Ajker Rashifal) অনুযায়ী দিনটি কেমন কাটতে…
সৌভিক মুখার্জী, কলকাতা: মহাকাশ অভিযানে এবার নতুন ইতিহাস লিখতে চলেছে ভারতের মহাকাশচারী। হ্যাঁ, ভারতীয় বংশদ্ভূত…
সৌভিক মুখার্জী, কলকাতা: আজকের দিনে দাঁড়িয়ে ভারত শুধুমাত্র জনসংখ্যার দিক থেকে নয়, বরং অর্থনীতির (Indian…
সৌভিক মুখার্জী, কলকাতা: এই চাঁদিফাটা গরমে যদি আপনি এসি বা ফ্রিজ কেনার পরিকল্পনা করেন, তাহলে…
This website uses cookies.